চোখ উঠা কে স্পর্শকাতর রোগ হিসেবে জানি।। চোখ ওঠাকে কনজাংটিভাইটিসবা রেড /পিংক অাই বলা হয়। ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত চোখ কিছুদিন পর ভালো হয়ে গেলেও, একজনের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে অনেকে।রোগ ওঠা রোগীর কারো ভালো হতে লাগে ৩ দিন আবার কারো ভালো হতে লাগে তিন সপ্তাহে। মূলত চোখ ওঠা অতি ছোয়াঁচে একটি ভাইরাস জনিত রোগ। আর অপর দিকে আমরা সবাই জানি বর্তমানে করোনা অত্যন্ত ছোঁয়াচে একটি ভাইরাস। একজনের মাধ্যমে আশে পাশের অনেক মানুষ আক্রান্ত হতে পারে।তাই চোখ ওঠা যেহেতু একটি ভাইরাস জনিত রোগ সেহেতু করোনায় তাদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকিও বেশি থাকে। তাই এই সময়টাতে চোখ ওঠা রোগীদের অতি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
চীনের অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাচ্ছে।প্রবৃদ্ধির মাত্রা কমেছে অর্ধেক এর ও বেশি।সর্বশেষ অর্থনৈতিক সংবাদগুলো ইঙ্গিত দেয় চীনের অর্থনীতিক মন্দা দেখা দিবে।চীন বিশ্বের বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ।ব্যাবসা বানিজ্যর ক্ষেত্রে গত কয়েকমাস কারখানাজাত উৎপাদন সংকুচিত হয়েছে।চীনের তৈরিকৃত পণ্য প্রায় সবদেশেই রপ্তানি হয়।সম্প্রীতি করোনাভাইরাস এর কারনে রপ্তানিকৃত পণ্য উৎপাদন ব্যহত ও রপ্তানিক্ষেত্রে পণ্য বন্দরে আটকে যাওয়ায় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে।চীনের তৈরিকৃত পণ্য যেমন স্কু ড্রাইভার থেকে প্রকল্পের যন্ত্রপাতি, শিল্পের কাঁচামাল, মোবাইলফোন, ইস্পাত,মসলা,বানিজ্যক পণ্যসহ বিভিন্ন পণ্য আসে রপ্তানি হয়।এসব রপ্তানিকৃত পণ্য উৎপাদনে ব্যাহত হচ্ছে।তাছাড়াও এসব উৎপাদিত পন্য ও পণ্যর কাঁচামাল সমুদ্রবন্দর এ আটকে থাকে।এতে সরবরাহ কৃত পণ্য বিশ্ববাজার করনে হিমশিম খাচ্ছে চীন।কাঁচামাল থেকে প্রস্তুতকৃত পন্য রপ্তানিতে পিছিয়ে যাচ্ছে চীন। এতে রপ্তানিকৃত পণ্যর আয় কমনে কয়েকডলার।করোনাভাইরাস এর কারনে অর্থনীতিতে মন্দা আসবে এটা প্রায় নিশ্চিত।চীনের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডগোলো পুরোপুরি স্থবির হয়ে পরছে।চীনের সার্বিক প্রবৃদ্ধি চলতি বছরের প্রান্তিতে চীনের প্রবৃদ্ধি ২শতাংশ প্রান্তিতে কমেযেতে পারে।